ঢাকা, রবিবার   ২৮ এপ্রিল ২০২৪

নিজেকে বদলাবেন যেভাবে 

একুশে টেলিভিশন

প্রকাশিত : ১৭:২৬, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩

জীবন বদলাতে হলে দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে। দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হলে প্রথম বিশ্বাস করতে হবে যে, আমি আমাকে বদলাতে পারবো। বিশ্বাস করে কতজনই তো বদলেছেন নিজেকে। জন্মেছেন দরিদ্র পরিবারে। বেড়ে উঠেছেন অযত্ন-অবহেলায়। পরিণত জীবনে হয়েছেন খ্যাতিমান-ক্ষমতাবান। ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র বিজ্ঞানী এ পি জে আবদুল কালাম, হোন্ডা মোটরস-এর মালিক সইচিরো হোন্ডা, ব্রাজিলের রাষ্ট্রপতি লুলা ডি সিলভা আর যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি বারাক হোসেন ওবামা এই বদলে যাওয়া মানুষদেরই কয়েকজন। এরা জন্মগ্রহণ করেছিলেন কুঁড়েঘরে। পরিণত জীবনে থেকেছেন প্রাসাদে। শুরু করেছিলেন শূন্য থেকে। পৌঁছেছেন পূর্ণতায়। বাইরে থেকে কেউ তাদের জীবনকে বদলে দেয়নি। তারা তাদের জীবন বদলেছেন বিশ্বাস দিয়ে। নিজের মনের শক্তিকে ব্যবহার করে।

আপনিও বদলাতে পারেন আপনার জীবন। ভাবুন কোন কোন ক্ষেত্রে আপনার পরিবর্তন প্রয়োজন। কী বদলাতে চান। কোন ক্ষতিকর অভ্যাসচক্র থেকে আপনি বেরুতে চান। এটা হতে পারে শারীরিক কোনো অসুস্থতা, অহেতুক ভয়, মানসিক কোনো দুর্বলতা, হৃদয়ঘটিত কোনো জটিলতা, পরিবারে অবজ্ঞা, আর্থিক অক্ষমতা, শিক্ষায় আপাত ব্যর্থতা, সৃজনশীল বন্ধ্যাত্ব, পেশাগত বা সামাজিক কোনো অচলাবস্থা। অবস্থা যা-ই হোক, এখান থেকে আপনি বেরিয়ে আসতে পারেন। আপনার আগে এসব জটিলতা থেকে অসংখ্য মানুষ বেরিয়ে এসেছেন, অবগাহন করেছেন সোনালি সাফল্যে; তাদের দুঃখ-কষ্ট-অক্ষমতা স্থান পেয়েছে অতীতের বিস্মৃত স্মৃতিতে।

জীবনের যা যা বদলানো দরকার তা আপনি চিহ্নিত করেছেন। এবার বিশ্বাস করতে শুরু করুন, আমিও পারবো আমার সবকিছু বদলাতে। মনে বিশ্বাস আসতে চাচ্ছে না? সংশয় বার বার উঁকি দিয়ে বিশ্বাসকে দুর্বল করে দিচ্ছে? দিক! কিছু আসে যায় না। সংশয়কে হটিয়ে বিশ্বাসকে প্রবল করার হাতিয়ার এখন আপনার কাছেই রয়েছে। এই মোক্ষম হাতিয়ারের নাম অটোসাজেশন।

বার বার ইতিবাচক কথার পুনরাবৃত্তি করে আপনি আপনার বহু শারীরিক, মানসিক ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা পুরোপুরি পরিবর্তন করতে পারেন। ইতিবাচক কথা ও কল্পনার মাধ্যমে সুন্দর ভবিষ্যত সৃষ্টি করা যায়।

জীবন বদলাতে হলে দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে। দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হলে প্রথম বিশ্বাস করতে হবে যে, আমি আমাকে বদলাতে পারবো। বিশ্বাস করে কতজনই তো বদলেছেন নিজেকে। জন্মেছেন দরিদ্র পরিবারে। বেড়ে উঠেছেন অযত্ন-অবহেলায়। পরিণত জীবনে হয়েছেন খ্যাতিমান-ক্ষমতাবান। ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র বিজ্ঞানী এ পি জে আবদুল কালাম, হোন্ডা মোটরস-এর মালিক সইচিরো হোন্ডা, ব্রাজিলের রাষ্ট্রপতি লুলা ডি সিলভা আর যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি বারাক হোসেন ওবামা এই বদলে যাওয়া মানুষদেরই কয়েকজন। এরা জন্মগ্রহণ করেছিলেন কুঁড়েঘরে। পরিণত জীবনে থেকেছেন প্রাসাদে। শুরু করেছিলেন শূন্য থেকে। পৌঁছেছেন পূর্ণতায়। বাইরে থেকে কেউ তাদের জীবনকে বদলে দেয়নি। তারা তাদের জীবন বদলেছেন বিশ্বাস দিয়ে। নিজের মনের শক্তিকে ব্যবহার করে।

আপনিও বদলাতে পারেন আপনার জীবন। ভাবুন কোন কোন ক্ষেত্রে আপনার পরিবর্তন প্রয়োজন। কী বদলাতে চান। কোন ক্ষতিকর অভ্যাসচক্র থেকে আপনি বেরুতে চান। এটা হতে পারে শারীরিক কোনো অসুস্থতা, অহেতুক ভয়, মানসিক কোনো দুর্বলতা, হৃদয়ঘটিত কোনো জটিলতা, পরিবারে অবজ্ঞা, আর্থিক অক্ষমতা, শিক্ষায় আপাত ব্যর্থতা, সৃজনশীল বন্ধ্যাত্ব, পেশাগত বা সামাজিক কোনো অচলাবস্থা। অবস্থা যা-ই হোক, এখান থেকে আপনি বেরিয়ে আসতে পারেন। আপনার আগে এসব জটিলতা থেকে অসংখ্য মানুষ বেরিয়ে এসেছেন, অবগাহন করেছেন সোনালি সাফল্যে; তাদের দুঃখ-কষ্ট-অক্ষমতা স্থান পেয়েছে অতীতের বিস্মৃত স্মৃতিতে।

জীবনের যা যা বদলানো দরকার তা আপনি চিহ্নিত করেছেন। এবার বিশ্বাস করতে শুরু করুন, আমিও পারবো আমার সবকিছু বদলাতে। মনে বিশ্বাস আসতে চাচ্ছে না? সংশয় বার বার উঁকি দিয়ে বিশ্বাসকে দুর্বল করে দিচ্ছে? দিক! কিছু আসে যায় না। সংশয়কে হটিয়ে বিশ্বাসকে প্রবল করার হাতিয়ার এখন আপনার কাছেই রয়েছে। এই মোক্ষম হাতিয়ারের নাম অটোসাজেশন।

বার বার ইতিবাচক কথার পুনরাবৃত্তি করে আপনি আপনার বহু শারীরিক, মানসিক ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা পুরোপুরি পরিবর্তন করতে পারেন।
কেআই//


Ekushey Television Ltd.


Nagad Limted


© ২০২৪ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি